What do you think?
Rate this book
The First Indian War of Independence 1857-1859
253 pages, Hardcover
First published January 1, 1911
About the author
Karl Marx
2,834 books5,276 followersWith the help of Friedrich Engels, German philosopher and revolutionary Karl Marx wrote
The Communist Manifesto
(1848) and
Das Kapital
(1867-1894), works, which explain historical development in terms of the interaction of contradictory economic forces, form many regimes, and profoundly influenced the social sciences.
German social theorist Friedrich Engels collaborated with Karl Marx on The Communist Manifesto in 1848 and on numerous other works.
Mikhail Mikhailovich Bakhtin in London opposed Communism of Karl Marx with his antithetical anarchy.
The Prussian kingdom introduced a prohibition on Jews, practicing law; in response, a man converted to Protestantism and shortly afterward fathered Karl Marx.
Marx began co-operating with Bruno Bauer on editing Philosophy of Religion of Georg Wilhelm Friedrich Hegel (see Democritus and Epicurus), doctoral thesis, also engaged Marx, who completed it in 1841. People described the controversial essay as "a daring and original piece... in which Marx set out to show that theology must yield to the superior wisdom." Marx decided to submit his thesis not to the particularly conservative professors at the University of Berlin but instead to the more liberal faculty of University of Jena, which for his contributed key theory awarded his Philosophiae Doctor in April 1841. Marx and Bauer, both atheists, in March 1841 began plans for a journal, entitled Archiv des Atheismus (Atheistic Archives), which never came to fruition.
Marx edited the newspaper Vorwärts! in 1844 in Paris. The urging of the Prussian government from France banished and expelled Marx in absentia; he then studied in Brussels. He joined the league in 1847 and published.
Marx participated the failure of 1848 and afterward eventually wound in London. Marx, a foreigner, corresponded for several publications of United States.
He came in three volumes. Marx organized the International and the social democratic party.
Marx in a letter to C. Schmidt once quipped, "All I know is that I am not a Marxist," as Warren Allen Smith related in Who's Who in Hell .
People describe Marx, who most figured among humans. They typically cite Marx with Émile Durkheim and Max Weber, the principal modern architects.
Bertrand Russell later remarked of non-religious Marx, "His belief that there is a cosmic ... called dialectical materialism, which governs ... independently of human volitions, is mere mythology" ( Portraits from Memory , 1956).
More: http://en.wikipedia.org/wiki/Karl_Marx
http://plato.stanford.edu/entries/marx/
http://www.econlib.org/library/Enc/bi...
http://www.marxists.org/archive/marx/...
http://www.historyguide.org/intellect...
http://www.bbc.co.uk/history/historic...
http://www.spartacus.schoolnet.co.uk/...
http://www.britannica.com/EBchecked/t...
German social theorist Friedrich Engels collaborated with Karl Marx on The Communist Manifesto in 1848 and on numerous other works.
Mikhail Mikhailovich Bakhtin in London opposed Communism of Karl Marx with his antithetical anarchy.
The Prussian kingdom introduced a prohibition on Jews, practicing law; in response, a man converted to Protestantism and shortly afterward fathered Karl Marx.
Marx began co-operating with Bruno Bauer on editing Philosophy of Religion of Georg Wilhelm Friedrich Hegel (see Democritus and Epicurus), doctoral thesis, also engaged Marx, who completed it in 1841. People described the controversial essay as "a daring and original piece... in which Marx set out to show that theology must yield to the superior wisdom." Marx decided to submit his thesis not to the particularly conservative professors at the University of Berlin but instead to the more liberal faculty of University of Jena, which for his contributed key theory awarded his Philosophiae Doctor in April 1841. Marx and Bauer, both atheists, in March 1841 began plans for a journal, entitled Archiv des Atheismus (Atheistic Archives), which never came to fruition.
Marx edited the newspaper Vorwärts! in 1844 in Paris. The urging of the Prussian government from France banished and expelled Marx in absentia; he then studied in Brussels. He joined the league in 1847 and published.
Marx participated the failure of 1848 and afterward eventually wound in London. Marx, a foreigner, corresponded for several publications of United States.
He came in three volumes. Marx organized the International and the social democratic party.
Marx in a letter to C. Schmidt once quipped, "All I know is that I am not a Marxist," as Warren Allen Smith related in Who's Who in Hell .
People describe Marx, who most figured among humans. They typically cite Marx with Émile Durkheim and Max Weber, the principal modern architects.
Bertrand Russell later remarked of non-religious Marx, "His belief that there is a cosmic ... called dialectical materialism, which governs ... independently of human volitions, is mere mythology" ( Portraits from Memory , 1956).
More: http://en.wikipedia.org/wiki/Karl_Marx
http://plato.stanford.edu/entries/marx/
http://www.econlib.org/library/Enc/bi...
http://www.marxists.org/archive/marx/...
http://www.historyguide.org/intellect...
http://www.bbc.co.uk/history/historic...
http://www.spartacus.schoolnet.co.uk/...
http://www.britannica.com/EBchecked/t...
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 2 of 2 reviews
June 14, 2020
কলামিস্টের ভূমিকায় মার্কস ও এঙ্গেলসের ঐতিহাসিক গ্রন্থ 'ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধ'। এই গ্রন্থের লেখনী আমার মতো সাধারণ মাপের পাঠকের জন্য দুর্বোধ্য। কিন্তু বইয়ের কলামগুলো মার্কস ও এঙ্গেলস লিখেছিলেন ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের সময়ে। তাতে সেই উত্তাল সময়কে তাৎক্ষণিক ধারণ করে ঘটনাকে বিশ্লেষণ করবার একটি প্রচেষ্টা দু'জনেরই ছিল।
New-York Daily Tribune পত্রিকায় ১৮৫৩ সাল থেকেই ভারত বিষয়ে লিখেছেন মার্কস৷ তিনি তাঁর প্রথমদিকের কলামগুলোতে তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে প্রমাণ করতে চেয়েছেন ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসনের কুফল৷ ব্রিটিশ আধিপত্য ও ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অর্থলোলুপতার কারণে তৎকালীন ভারতবর্ষের বস্ত্রশিল্পের 'ম্যানচেস্টার' বলে খ্যাত বাংলা প্রদেশের অর্থনীতি একেবারে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল৷ পুরো ইউরোপের বস্ত্রের চাহিদার একটি বৃহৎ অংশ পূরণ করতো বাংলার তাঁতিদের তৈরি পোশাক৷ অথচ ১৮৩২ সালের মধ্যে ব্রিটেনে পোশাক রপ্তানি একেবারে কমে এলো৷ উল্টো বিলেত থেকে কাপড় আমদানি বৃদ্ধি পেল ২০ গুণেরও বেশি৷ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতের সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী অঞ্চলের অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙে দিল নিজেদের বাজার বড় করতে৷
ভারতবর্ষের নির্মাতারা একসময় বড় জাহাজ নির্মাণ করে বিক্রি করতো দেশের বাইরে৷ বিভিন্ন পণ্যের বড় একটি বাজার ছিল৷ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভারত দখলের কয়েক দশকের মধ্যেই জাহাজ নির্মাণ নিষিদ্ধ হলো। পণ্যের বাজার বেদখল হয়�� গেল৷ কোম্পানির কর্তারা ভারতের রাজস্বের টাকায় মোটা মাইনে নিতে লাগলেন৷ ভাইসরয় একাই শুধু মাইনা পেতেন সে আমলে ১ লাখ ২৫ হাজার পাউন্ড! ভাতাদি পেতেন আরও বেশি অর্থের৷
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ব্রিটিশ সরকারের কাছে ঋণগ্রস্ত ছিল। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের অনুমোদন নিয়ে সেই ঋণের দ্বিগুণ বোঝা কীভাবে ভারতবাসীর ঘাড়ে চাপানো হয়েছে তাও বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন মার্কস। ব্রিটিশ পার্লামেন্টে তখন আলোচনার 'হট টপিক' ছিল কীভাবে ভারতবর্ষকে আরো বেশি শোষণ করা যায়। পুরো সংসদ বোঝাই রক্তচোষা! ভাবা যায়!
ভারতে ব্রিটিশ শাসনের কুফলের কারণগুলো বর্ণনা করে মার্কস স্পষ্ট করতে চেয়েছেন ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের অনল শুধু গরু বা শূকরের চর্বি জ্বালাতে পারে নি৷ দীর্ঘদিনের শোষণ, জুলুমের বিরুদ্ধবাদ ছিল এই বিদ্রোহ৷
মার্কস কিংবা তাঁর সুহৃদ এঙ্গেলস কখনো ভারতে আসেন নি৷ তাঁরা দু'জনই লিখেছেন ভারত সম্পর্কে সমসাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ পড়ে। লেখাগুলো অনেকটা সংবাদ পড়ে তার বিশ্লেষণ এবং নিজস্ব মতামত ধাঁচের।
সিপাহী বিদ্রোহের ভারতীয় ঘটনাবলির বাইরে খোদ বিলাতের তৎকালীন অবস্থার ওপরও জোর দিয়েছেন মার্কস। মার্কসের নামই বললাম, কারণ বইতে তাঁরই লেখা বেশি। অল্প কয়েকটি কলাম এঙ্গেলসের লেখা৷ মার্কসের লেখাগুলো একক বিষয়ে স্থির থাকেনি৷ তাই কঠিন লাগছিল কিংবা আয়েশ করে পড়তে পারছিলাম না৷ সেদিক থেকে এঙ্গেলস সাহেব বেশ ভালো৷ টু দ্য পয়েন্টে লেখার চেষ্টা করেছেন তিনি৷ সহজবোধ্যও ছিল৷
প্রথমদিকে সিপাহিদের জয়জয়কার। শেষের তাদের শৃঙ্খলাহীন নেতৃত্ব, হতাশাপূর্ণ আচরণ এবং অপরিকল্পিত আক্রমণ নীতি কীভাবে শোচনীয় পরাজয় ডেকে এনেছে তা মার্কস লিখেছেন। ভারতীয় 'কালা' আদমিদের নির্বিচারে গুলি করে, ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যার বয়ান ব্রিটিশ বাহিনীর সেনারা প্রফুল্লচিত্তে দিয়েছেন৷ স্বদেশে পাঠানো চিঠিতে পাইকারি হত্যার পাশাপাশি গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়ার কাজকেও গৌরবের সঙ্গেই লিখেছে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর তৎকালীন সেনারা৷ এইসব অত্যাচারের কথা লিখতে গিয়ে মার্কস এও লিখেছেন, ইউরোপ কিংবা আমেরিকার কোনো সেনাবাহিনীর পক্ষে এতটা অসভ্যের ন্যায় আচরণ করা সম্ভব নয়।
মার্কস ও এঙ্গেলসের 'ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধ' শুধু সিপাহী বিদ্রোহের ইতিবৃত্তের ঐতিহাসিক বয়ানই নয়, অবিভক্ত ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসনের কুফল সম্পর্কেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-,উপাত্ত রয়েছে।
বইটি সুখপাঠ্য নয়৷ কিন্তু ঐতিহাসিক মূল্য বিচারে অবশ্যপাঠ্য।
New-York Daily Tribune পত্রিকায় ১৮৫৩ সাল থেকেই ভারত বিষয়ে লিখেছেন মার্কস৷ তিনি তাঁর প্রথমদিকের কলামগুলোতে তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে প্রমাণ করতে চেয়েছেন ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসনের কুফল৷ ব্রিটিশ আধিপত্য ও ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অর্থলোলুপতার কারণে তৎকালীন ভারতবর্ষের বস্ত্রশিল্পের 'ম্যানচেস্টার' বলে খ্যাত বাংলা প্রদেশের অর্থনীতি একেবারে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল৷ পুরো ইউরোপের বস্ত্রের চাহিদার একটি বৃহৎ অংশ পূরণ করতো বাংলার তাঁতিদের তৈরি পোশাক৷ অথচ ১৮৩২ সালের মধ্যে ব্রিটেনে পোশাক রপ্তানি একেবারে কমে এলো৷ উল্টো বিলেত থেকে কাপড় আমদানি বৃদ্ধি পেল ২০ গুণেরও বেশি৷ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতের সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী অঞ্চলের অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙে দিল নিজেদের বাজার বড় করতে৷
ভারতবর্ষের নির্মাতারা একসময় বড় জাহাজ নির্মাণ করে বিক্রি করতো দেশের বাইরে৷ বিভিন্ন পণ্যের বড় একটি বাজার ছিল৷ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভারত দখলের কয়েক দশকের মধ্যেই জাহাজ নির্মাণ নিষিদ্ধ হলো। পণ্যের বাজার বেদখল হয়�� গেল৷ কোম্পানির কর্তারা ভারতের রাজস্বের টাকায় মোটা মাইনে নিতে লাগলেন৷ ভাইসরয় একাই শুধু মাইনা পেতেন সে আমলে ১ লাখ ২৫ হাজার পাউন্ড! ভাতাদি পেতেন আরও বেশি অর্থের৷
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ব্রিটিশ সরকারের কাছে ঋণগ্রস্ত ছিল। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের অনুমোদন নিয়ে সেই ঋণের দ্বিগুণ বোঝা কীভাবে ভারতবাসীর ঘাড়ে চাপানো হয়েছে তাও বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন মার্কস। ব্রিটিশ পার্লামেন্টে তখন আলোচনার 'হট টপিক' ছিল কীভাবে ভারতবর্ষকে আরো বেশি শোষণ করা যায়। পুরো সংসদ বোঝাই রক্তচোষা! ভাবা যায়!
ভারতে ব্রিটিশ শাসনের কুফলের কারণগুলো বর্ণনা করে মার্কস স্পষ্ট করতে চেয়েছেন ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের অনল শুধু গরু বা শূকরের চর্বি জ্বালাতে পারে নি৷ দীর্ঘদিনের শোষণ, জুলুমের বিরুদ্ধবাদ ছিল এই বিদ্রোহ৷
মার্কস কিংবা তাঁর সুহৃদ এঙ্গেলস কখনো ভারতে আসেন নি৷ তাঁরা দু'জনই লিখেছেন ভারত সম্পর্কে সমসাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ পড়ে। লেখাগুলো অনেকটা সংবাদ পড়ে তার বিশ্লেষণ এবং নিজস্ব মতামত ধাঁচের।
সিপাহী বিদ্রোহের ভারতীয় ঘটনাবলির বাইরে খোদ বিলাতের তৎকালীন অবস্থার ওপরও জোর দিয়েছেন মার্কস। মার্কসের নামই বললাম, কারণ বইতে তাঁরই লেখা বেশি। অল্প কয়েকটি কলাম এঙ্গেলসের লেখা৷ মার্কসের লেখাগুলো একক বিষয়ে স্থির থাকেনি৷ তাই কঠিন লাগছিল কিংবা আয়েশ করে পড়তে পারছিলাম না৷ সেদিক থেকে এঙ্গেলস সাহেব বেশ ভালো৷ টু দ্য পয়েন্টে লেখার চেষ্টা করেছেন তিনি৷ সহজবোধ্যও ছিল৷
প্রথমদিকে সিপাহিদের জয়জয়কার। শেষের তাদের শৃঙ্খলাহীন নেতৃত্ব, হতাশাপূর্ণ আচরণ এবং অপরিকল্পিত আক্রমণ নীতি কীভাবে শোচনীয় পরাজয় ডেকে এনেছে তা মার্কস লিখেছেন। ভারতীয় 'কালা' আদমিদের নির্বিচারে গুলি করে, ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যার বয়ান ব্রিটিশ বাহিনীর সেনারা প্রফুল্লচিত্তে দিয়েছেন৷ স্বদেশে পাঠানো চিঠিতে পাইকারি হত্যার পাশাপাশি গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়ার কাজকেও গৌরবের সঙ্গেই লিখেছে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর তৎকালীন সেনারা৷ এইসব অত্যাচারের কথা লিখতে গিয়ে মার্কস এও লিখেছেন, ইউরোপ কিংবা আমেরিকার কোনো সেনাবাহিনীর পক্ষে এতটা অসভ্যের ন্যায় আচরণ করা সম্ভব নয়।
মার্কস ও এঙ্গেলসের 'ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধ' শুধু সিপাহী বিদ্রোহের ইতিবৃত্তের ঐতিহাসিক বয়ানই নয়, অবিভক্ত ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসনের কুফল সম্পর্কেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-,উপাত্ত রয়েছে।
বইটি সুখপাঠ্য নয়৷ কিন্তু ঐতিহাসিক মূল্য বিচারে অবশ্যপাঠ্য।
January 8, 2023
A quick read to know the world opinion of outsiders about India in the past.
Displaying 1 - 2 of 2 reviews